5 Tips about কুরআন শিক্ষা You Can Use Today
রোজা ভঙ্গের ১৫ টি কারণকত বড় ফযীলত। সুতরাং সামান্য একটু কষ্ট ও পরিশ্রম স্বীকার করে যে এত বড় ফযীলত হাসিল না করবে, তার উপর বড়ই আক্ষেপ।
আওসাতে লিসান (জিহ্বার মধ্যভাগ) ج - ش - ي ৫. আকুছয়ে লিসান (জিহ্বার গোড়ার উপরের অংশ) ك ৪. আকুছয়ে লিসান (জিহ্বার নিচের গোড়ার অংশ) ق
প্রথম সপ্তাহে আপনি তাজবীদের মৌলিক নিয়ম এবং প্রতিটি অক্ষরের মাখরাজ শিখবেন। প্রতিদিন ১০-১৫ মিনিট করে অনুশীলন করুন। সপ্তাহ ২: সূরা ফাতিহা ও ছোট সূরা অনুশীলন
দ্বিতীয়তঃ যদি আপনার হাতে পর্যাপ্ত সময় থেকে থাকে তাহলে আপনি চাইলে সরাসরি কোনো অভিজ্ঞ হুজুরের কাছ থেকে কুরআন শেখার তালিম নিতে পারেন।
বরং গোনাহ (পাপ) হওয়ার সম্ভাবনা আছে।’ এমন মনে করা উচিত নয়। বরং রাসুলূল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সকলকে সান্তনা দিয়ে পড়তে বললেন।
- সহজভাবে সাদৃশ্যমূলক অক্ষরগুলোর উচ্চারণ পদ্ধতি
পাঠকেরা মূলত এই বইটিরই সন্ধান চায়। আপনি যদি নূরানী পদ্ধতি অনুসরণ করে শুদ্ধভাবে কুরআন শিখতে চান, তবে এই বইটি আপনাকে অনেক সুবিধা তৈরি করে দেবে। সুতরাং, আর দেরি কেন, এখনই ডাউনলোড করে নিন আপনার পছন্দের পিডিএফ বইটি।
এজন্য আমাদের উচিত আল- কোরআন জানা ও বোঝার জন্য সবচেয়ে বেশি চেষ্টা করা। আল-কোরআন হিদায়াতের একমাত্র কিতাব আল-কোরআন হচ্ছে বিশ্ব মানবাতার জন্য হিদায়াতের একমাত্র কিতাব। এই কোরআনই বিশ্বের সকল মানুষকে সঠিক পথের সন্ধান দিতে পারে, হিদায়াতের আলোয় আলোকিত করতে পারে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয় এ কোরআন এমন একটি পথ দেখায় যা সবচেয়ে সরল এবং যে মুমিনগণ নেক আমল করে তাদেরকে সুসংবাদ দেয় যে, তাদের জন্য রয়েছে মহাপুরপুস্কার। আর যারা আখিরাতে ঈমান রাখে না আমি তাদের জন্য প্রস্তুত করেছি যন্ত্রণাদায়ক আযাব।’ (সূরা বনি ইসরাইল- ৯-১০)
‘যে ব্যক্তি কুরআন শরীফ পড়েছে এবং উহার হুকুমের উপর আমল কুরআন শিক্ষা করেছে, তার মাতা-পিতাকে কিয়ামতের দিন এমন একটি তাজ (মুকুট) পরান হবে, যার আলোক সূর্যের আলোক হতে অধিকতর উজ্জল হবে- যে আলোক দুনিয়াতে যে সূর্য যখন তোমাদের মধ্যে আসে, তখন তোমাদের ঘরের মধ্যে হয় অর্থাৎ, সূর্য যখন কাছে আসে, তখন তোমাদের ঘরের মধ্যে কত আলো হয়, সেই তাজের আলো ইহা অপেক্ষাও অধিক হবে। যখন মাতা-পিতার এত বড় মর্তবা হবে, তখন যে ব্যক্তি স্বয়ং কুরআন শরীফ পড়বে ও তদনুযায়ী আমল করবে, তার সম্বন্ধে তোমাদের কি ধারণা? অর্থাৎ, তার মর্তবা অসীম ও অতুলনীয়।’
মাত্র ৩০ দিনে কুরআন শুদ্ধভাবে পড়ার শিক্ষা
আপনি যদি সহিহ শুদ্ধভাবে কুরআন শিখতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে আরবি ভাষা শিখতে হবে যেহেতু পবিত্র গ্রন্থ আল কুরআনের ভাষা আরবি। মনে রাখবেন শুদ্ধভাবে কুরআন পড়া প্রতিটি মুমিনের জন্য দায়িত্ব এবং আবশ্যিক করণীয় গুলোর মধ্যে একটি।
কুরআন শুদ্ধভাবে পড়ার গুরুত্ব ইসলাম ধর্মে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যারা মাত্র ৩০ দিনে কুরআন শুদ্ধভাবে পড়তে শিখতে চান, তাদের জন্য এটি একটি সঠিক গাইডলাইন। কুরআনের প্রতিটি হরফ এবং শব্দ সঠিকভাবে উচ্চারণ করা জরুরি। কুরআন শুদ্ধভাবে পড়ার মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ করা যায় এবং এর মাধ্যমে আমরা নেকি অর্জন করতে পারি। তাজবীদ এবং মাখরাজ শিখে আপনি কুরআন শুদ্ধভাবে পড়ার প্রাথমিক ধাপগুলো অনুসরণ করতে পারেন এবং এটি মাত্র ৩০ দিনের মধ্যে সম্ভব। আসুন, জেনে নিই কীভাবে এই লক্ষ্যটি অর্জন করা যায়। কুরআন শুদ্ধভাবে পড়ার গুরুত্ব
কুরআনুল কারীম বাংলা তাফসীর – প্রফেসর ড. মুহাম্মদ মুজিবুর রহমান